মহান মে দিবস উপলক্ষে শুক্রবার বাবুবাজার ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় কেরানীগঞ্জ ফেসবুক গ্রুপের উদ্যোগে হেডলাইটে কালো রং লাগানোর কর্মসূচী পালন করে
এ প্রসঙ্গে জহির আরিফ বলেন,
"স্বতঃস্ফূর্ত অংশ গ্রহন, "চলার পথ, হোক নিরাপদ"
- আবারও প্রমাণ হলো দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ।
প্রচন্ড রোদ্রে রাস্তায় ঘন্টার পর ঘন্টা দাড়িয়ে থেকে কাজ করার অভ্যাস আমাদের কারোই ছিলোনা। এরপরও সবাই খুব স্বার্থকতার সাথে গাড়ীর হেড লাইটে কালো রং করে দেওয়ার কাজটি ভালো ভাবেই সম্পন্ন করেছি। গাড়ী থামিয়ে রাস্তার সাইডে নিয়ে আসা,, চত্বরের চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ১০ টি টিমে বিভক্ত হয়ে দ্রুত কাজ করা। যানজট যেন না লাগে সেদিকেও খেয়াল রাখা সবকিছু মিলে কাজটি ছিলো মোটামুটি চ্যালেঞ্জিং।
আমরা
প্রায় ৮০ জন তরুণ গতকাল অংশগ্রহন করেছিলাম, ৭০০+ গাড়ীর হেড লাইটে কালো রং
করে দেওয়া হয়েছে। স্বয়ং গাড়ীর ড্রাইভার ভায়েরাই আমাদের উদ্যোগের প্রশংসা
করেছেন। পথচারীরাও বিভিন্ন সময় আমাদেরকে ধন্যবাদ দিয়েছে।
তবে আমাদের কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি,, অনেক গাড়ী ,, অনেক রুট। আমরা শুধুমাত্র কদমতলী চত্বর ভিত্তিক চলাচলরত গাড়ীগুলোকে কালো রং দিতে পেরেছি। অনেক এলাকার গাড়ীই এখনো বাকী আছে। আটিবাজার, ইকুরিয়া বেবীস্টান্ড, রামেরকান্ডা এই তিন এলাকা থেকে উদ্যেগ নিলে বাকী গাড়ী গুলোও নিরাপত্তার আওত্বায় আসবে।
আমাদের সাথে অংশ গ্রহন করেছিলো কেরাণীগঞ্জ উপজেলার সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আবুল বাসার মোহাম্মাদ ফখরুজ্জামান সাহেব এবং তার নির্দেশে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুবির দাস সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কর্মকর্তারা।কেরাণীগঞ্জ সাইকেলিংও বিশেষ ভূমিকা রাখে চলার পথ হোক নিরাপদ এই কর্মসূচীতে।"
কেরানীগঞ্জের সড়ক গুলোর মধ্যে বিশেষ করে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার মেইন
রোডের অবস্থা ছিলো অত্যন্ত বেহাল। ভাঙা-চোরা রাস্তা আর খনা-খন্দের কারনে
প্রায়শই বিভিন্ন রকম দুর্ঘটনা ঘটতো।তবে আমাদের কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন হয়নি,, অনেক গাড়ী ,, অনেক রুট। আমরা শুধুমাত্র কদমতলী চত্বর ভিত্তিক চলাচলরত গাড়ীগুলোকে কালো রং দিতে পেরেছি। অনেক এলাকার গাড়ীই এখনো বাকী আছে। আটিবাজার, ইকুরিয়া বেবীস্টান্ড, রামেরকান্ডা এই তিন এলাকা থেকে উদ্যেগ নিলে বাকী গাড়ী গুলোও নিরাপত্তার আওত্বায় আসবে।
আমাদের সাথে অংশ গ্রহন করেছিলো কেরাণীগঞ্জ উপজেলার সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আবুল বাসার মোহাম্মাদ ফখরুজ্জামান সাহেব এবং তার নির্দেশে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুবির দাস সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কর্মকর্তারা।কেরাণীগঞ্জ সাইকেলিংও বিশেষ ভূমিকা রাখে চলার পথ হোক নিরাপদ এই কর্মসূচীতে।"
তবে সম্প্রতি রাস্তা গুলো সংস্কার করা হয়েছে। আর এতে দেখা যায় আরেক বিপত্তি ! ঝক-ঝকে মসৃণ, ফ্রেশ রাস্তা পেয়ে গাড়ির চালকেরা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালাচ্ছে। আর এর ফলে ঘটছে প্রানঘাতি দুর্ঘটনা। চলতি সপ্তাহেই পরপর দুদিন দুটি যানের মুখোমুখি সঙ্গঘর্ষে কয়েকজন লোক প্রান হারিয়েছেন।
এ ধরনের সঙ্গঘর্ষ গুলো সাধারনত বড় গাড়ির (বাস, ট্রাক) সাথে ছোট গাড়ির (টেম্পু, CNG) মধ্যে ঘটে থাকে। আর প্রান হানীর শিকার হয় ছোট গাড়ির যাত্রীরা। আর ছোট গাড়ি গুলোতেই মুলতঃ কেরানীগঞ্জের যাত্রী রা থাকে। কাজেই মরলে মরে কেরানীগঞ্জের জনগন।
এ সমস্যা থেকে পরিত্রানের জন্য কেবল মাত্র সচেতনতাই যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন
কঠোর আইনের প্রয়োগ। বেপরোয়া ড্রাইভিং, অতিরিক্ত গতি, ওভারটেকিং, অন্য গাড়ির
সাথে Race করা ইত্যাদি কর্মকান্ড কোন ড্রাইভার করলে তাকে জরিমানা ও শাস্তি
প্রদানের ব্যবস্থা করা হলে সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস পেতে পারে।
নচে এ সমস্যা চলতে থাকলে থাকলে দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে, আর কেরানীগঞ্জের রাজপথে পরে থাকবে কেরানীগঞ্জবাসীর রক্তাক্ত দেহ।
কেরাণীগঞ্জ ফেসবুক গ্রুপের সাথে অংশ গ্রহন করেছিলো কেরাণীগঞ্জ উপজেলার সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আবুল বাসার মোহাম্মাদ ফখরুজ্জামান সাহেব এবং তার নির্দেশে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুবির দাস সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কর্মকর্তারা।কেরাণীগঞ্জ সাইকেলিংও বিশেষ ভূমিকা রাখে চলার পথ হোক নিরাপদ এই কর্মসূচীতে।
নচে এ সমস্যা চলতে থাকলে থাকলে দুর্ঘটনা ঘটতেই থাকবে, আর কেরানীগঞ্জের রাজপথে পরে থাকবে কেরানীগঞ্জবাসীর রক্তাক্ত দেহ।
কেরাণীগঞ্জ ফেসবুক গ্রুপের সাথে অংশ গ্রহন করেছিলো কেরাণীগঞ্জ উপজেলার সম্মানিত উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আবুল বাসার মোহাম্মাদ ফখরুজ্জামান সাহেব এবং তার নির্দেশে ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সুবির দাস সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কর্মকর্তারা।কেরাণীগঞ্জ সাইকেলিংও বিশেষ ভূমিকা রাখে চলার পথ হোক নিরাপদ এই কর্মসূচীতে।
মহান
মে দিবস উপলক্ষে শুক্রবার বাবুবাজার ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় কেরানীগঞ্জ
সাইক্লিং ও ফেসবুক গ্রুপের উদ্যোগে প্রায় ৫০০ গাড়ীর হেডলাইটে কালো রং
লাগানোর কর্মসূচী পালন করে। - See more at:
http://www.priyo.com/photo/2015/05/01/145498-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B9%E0%A7%87%E0%A6%A1-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%B0%E0%A6%82-%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8B%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%9A%E0%A7%80#sthash.ysemR4GE.dpuf
0 comments:
Post a Comment